আবু বক্কর চৌধুরী-ঈদগাঁও প্রতিনিধি;
কক্সবাজার ৩ (সদর-রামু-ঈদগাঁও) এবং কক্সবাজার ৪ (উখিয়া টেকনাফ) আসন থেকে মোট দুটি মনোনয়ন নিয়েছেন গণ মানুষের অধিকার আদায়ের কন্ঠস্বর,সাবেক ছাত্রলীগ নেত্রী,সাংস্কৃতিক সংগঠক,কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগের বিপ্লবী সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক প্রিয় নাজনীন সরওয়ার কাবেরী,গণ মানুষের অধিকার আদায়ে দীর্ঘ দেড় যুগ ভূমিকা রাখছেন।
তিনি রামু উখিয়া টেকনাফের সাবেক সাংসদ ,রাষ্ট্রদূত বীর মুক্তিযোদ্ধা ওসমান সরওয়ার আলম চৌধুরীর কন্যা ও কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ,মুক্তিযোদ্ধা সংগ্রাম কমিটির সভাপতি আফসার কামাল চৌধুরীর পুত্র বধু।তাঁর স্বামী মরহুম আসিফ কামাল চৌধুরী স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনের ছাত্র নেতা। কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক স্বাংস্কৃতিক সম্পাদক।
কখনো অসহায়ের ঘর দখল অপসারণ কখনো কৃষকের মাঠ উদ্ধার কখনো বানিজ্যিক ভবন দখলদারের হাত থেকে তিনি মুক্ত করেন।তার পিতা শ্বশুর বাড়ি রামুতে। ঈদগাঁও উপজেলায় নানা শ্বশুরের বাড়ি এবং পুরো জেলায় তার সাহসী বিচরণ তাকে বিভিন্ন প্রার্থীর চেয়ে ভিন মাত্রায় মানুষ দেখছে।নারী ও শিশু অধিকার ও সমাজকে সুরক্ষা নিশ্চিত করার জন্য তার উপর জেলার মানুষ ভরসা করেন।
সদর রামু উখিয়া টেকনাফে তিনি সাংগঠনিক দায়িত্ব পালন করেছেন। পাশাপাশি টেকনাফে মেরিনড্রাইভ রোডের বিভিন্ন জমি বড় কোম্পানি দ্বারা দখলের হাত থেকে তিনি মানুষ ফিরিয়ে দেন।সিনহা হত্যা কান্ডে ওসি প্রদীপ গংয়ের বিরুদ্ধে কাবেরী সাহসী ভূমিকায় বিচার নিচ্চিত হয়।
তিনি চট্টগ্রাম বিভাগেও বিভিন্ন সামাজিক ও রাজনৈতিক কাজ করেন। ২০১৫ সালে তিনি দুই হাজার ছাত্র কে একত্রিত করে চট্টগ্রাম ও মহসীন কলেজের জামায়াত শিবিরের দূর্গ ভাঙ্গেন।যা বাংলাদেশের সব মিডিয়ায় লাইভে দেখানো হয়।বিভিন্ন এলাকায় জঙ্গি নির্মূলে তার পদচারণা প্রীতিলতার কথা মনে করিয়ে দেয়।
চকরিয়া পেকুয়ায় তিনি দখল অপসারণ ও হত্যার বিরুদ্ধে কাজ করেন।তিনি মনে করেন ভৌগোলিক সীমারেখায় রাজনীতি কে আবদ্ধ করা যায়না। রাজনীতি সেবার জন্য।মানবপাচার ,ইয়াবা,ভূমিদস্যূতা রোধ করে তিনি একটি আদর্শিক পর্যটন শহর গড়ে তুলবেন।যেখানে কর্ম সংস্হান সৃষ্টি করে তরুণ দের কর্মমূখী করা যাবে।তিনি সবার দোয়া প্রার্থী।