আজ ২৯ শে অক্টোবর মঙ্গলবার, ঠিক সন্ধ্যা সাতটায়, অবিনাশ কবির স্ট্রিটের সংযোগস্থলে, লায়ন ইউথ ক্লাবের ২৮ তম বর্ষের কালি প্রতিমার শুভ সূচনা হলো, শুভ সূচনা করেন মাননীয়া মন্ত্রী ও বিধায়িকা শশী পাঁজা। উপস্থিত ছিলেন দশ নম্বর ওয়ার্ডের পৌর প্রতিনিধি সুব্রত ব্যানার্জি মহাশয়। ফিতে কেটে এবং প্রদীপ প্রজ্বলনের মধ্য দিয়ে এই প্রতিমার শুভ সূচনা করা হয়। এরপর অতিথিদের উত্তরীয়, ব্যাচ পরিয়ে ও ফুলের তোড়া দিয়ে সম্বর্ধনা জানান।।
মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন, মাননীয়া মন্ত্রী ও বিধায়িকা শশী পাঁজা, পৌর প্রতিনিধি সুব্রত ব্যানার্জি, পুজোর উদ্যোক্তা আকাশ সাউ, মৃৎশিল্পী বুম্বাদা, ক্লাবের সদস্য রাহুল , সমর রায়, বাবু, রাজ, সুরজ ,শম্ভু, মনি, ভিশান, কৃষ্ণা, বঙ্কিম, গীতা, অজয় সহ সকল সদস্যবৃন্দ। ও সদস্যবৃন্দ।
লায়ন্স ইউথ ক্লাব , শুধু পুজোয় করে না, এমন একটা পরিবেশের মধ্যে এই পুজো ২৮ তম বর্ষ ধরে চালিয়ে এসেছে, সেখানকার সহযোগিতা পেয়ে, কারণ পুজোটি হওয়ায় সম্পন্ন রেড এলাকায়, যেখানে মেয়েরা খুব কষ্টে দিন কাটায় বলে জানা যায়। এর পাশে সব সময় সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেন এই লায়ন্স উইথ ক্লাব, অ্যাম্বুলেন্স পরিষেবা দেওয়ার মতো ২৪ ঘন্টা তারা পাশে থাকেন, রাতে ভিতে বিপদ হলেই ছুটে যান তাদের পাশে। ভাই সবার কাছে এই লাইনস ক্লাব প্রিয় হয়ে উঠেছে।
আজ লায়ন্স ক্লাব প্রায় ১০০ জন মানুষের হাতে শাড়ি ও শীত বস্ত্র তুলে দেন।, তারা বলেন আমরা ২০০০ এরও বেশি মানুষকে বসিয়ে অন্য ভোগ খাওয়ায়, সবাইকে একসাথে মিলিত করি।
২৮ তম বর্ষ ধরে, এই প্রতিমা একইভাবে পূজিত হয়ে আসছে, প্রতিমার রূপ সিদ্ধেশ্বরী কালী রূপে প্রতিষ্ঠিত হয়। এবং একই মৃত শিল্পী ২৮ বৎসর ধরে এই প্রতিমার রূপদান করে থাকেন। এই কালী প্রতিমা এতটাই জাগ্রত যে এর কোন রূপ নতুন করে সৃষ্টি করা যায় না বলে জানান, চেষ্টা করতে গিয়েও বিভিন্ন বিপদের সম্মুখীন হয়েছেন। এই মাকে সবাই মানত করে থাকেন।
ক্লাবের উদ্যোক্তা জানান, সকলে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেন বলেই, আমরা এগিয়ে চলতে পেরেছি, পাশে থাকতে পারি, আর সবার সহযোগিতায়, আমরা একটা একটা করে সম্মান ছিনিয়ে নিতে পারছি।, আজ আমরা দৈনিক দুরন্ত বাংলা, এপার বাংলা ওপার বাংলার… শক্তি সম্মান ২০২৪ এ ভূষিত করলেন, আমাদেরকে আরো কিছুটা পথ এগিয়ে দিল, মনের দিক থেকে, আমাদেরকে এইভাবে উৎসাহিত করার জন্য দৈনিক দুরন্ত বাংলা ও সৃষ্টি চ্যানেলকে অশেষ ধন্যবাদ জানাই, ভাবে যেন আমাদের পাশে থাকে আমাদেরকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার শক্তি যোগায়। ধন্যবাদ জানাই সঞ্চালক মৌমিতাদিকে, যেভাবে আমাদের পুজোকে পরিচালনা করলেন। সবার পুজো আনন্দে কাটুক, ভালো কাটুক, আর দীপাবলি হয়ে উঠুক রঙিন আলোর রসনায়ে। সবাই আসুন প্রতিমা দর্শন করুন।